Breaking News

‘এক্সিট পোলে বিশ্বাস করি না’, সাফ কথা সেলিমের!ভোট কাটাকাটির হিসাব কষতে ব্যস্ত আলিমুদ্দিন

প্রসেনজিৎ ধর:- এবার লোকসভা ভোটে বিভিন্ন আসনে বামেরা তাদের উপস্থিতি জানান দিতে পেরেছে। প্রার্থী করা থেকে শুরু করে মিছিলে সভায় তরুণ প্রজন্মের উপস্থিতি ও তরুণ ব্রিগেডকে এগিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা এবার কিছুটা হলেও অক্সিজেন দিয়েছে বাম শিবিরকে। বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্ররা পিছনে থেকে সামনে এগিয়ে দিয়েছিলেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, সৃজন ভট্টাচার্য, কলতান দাশগুপ্ত, প্রতীক-উর-রহমান, দীপ্সিতা ধরদের। আবার প্রচারে সামনের সারিতে ছিলেন প্রাক্তন যুবনেতা কৌস্তুভ চট্টোপাধ্যায়, সায়নদীপ মিত্ররাও। গোটা রাজ্যজুড়ে প্রচার করেছেন পার্টির অন্যতম প্রধান মুখ মীনাক্ষী।
সপ্তম দফার নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পরেই প্রকাশ্যে এসেছে একের পর এক বুথ ফেরৎ সমীক্ষার রিপোর্ট। আর সেই এক্সিট পোলে কারও তরফে বাম-কংগ্রেসের সম্ভাব্য প্রাপ্ত আসনের সংখ্যা রাখা হয়েছে শূন্য। কোনও সমীক্ষায় আবার ৩ দেওয়া হয়েছে। কোনও সমীক্ষা আবার বাম-কংগ্রেসের আসন সমঝোতা ১-৩টি আসন পেতে পারে বলে মনে করছে। তবে সেই সমস্ত বুথ ফেরত সমীক্ষাকে একেবারেই গুরুত্ব দিচ্ছে না সিপিএম।সুষ্ঠু গণনার দাবিতে সোমবার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে একটি ডেপুটেশন দেওয়া হয় সিপিএম-এর তরফে। প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন সিপিএম-এর রাজ্য সম্পাদক তথা মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের প্রার্থী মহম্মদ সেলিম, দমদম কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী, শ্রীরামপুরের সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর, তমলুকের সিপিএম প্রার্থী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, ডায়মন্ড হারবারের সিপিএম প্রার্থী প্রতীক উর রহমান, ব্যারাকপুরের সিপিএম প্রার্থী দেবদূত ঘোষ সহ আরও অনেকে।মহম্মদ সেলিমকে বুথ ফেরত সমীক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা এক্সিট পোল করি না। আমরা এতে বিশ্বাস করি না। আমরা ভোটে লড়েছিলাম, যে সমস্ত অপদার্থরা সংসদে রয়েছেন, তাঁদের এক্সিট ডোর (বাইরের দরজা) দেখানোর জন্য।’

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *