Breaking News

পাসপোর্ট জালিয়াতি কাণ্ডে খাস কলকাতায় ফের সিবিআই-এর তল্লাশি অভিযান!

দেবরীনা মণ্ডল সাহা, কলকাতা :- পাসপোর্ট জালিয়াতি কাণ্ডের তদন্তে আসরে নেমেছে সিবিআই। মোটা টাকার বিনিময়ে ভুয়ো নথির মাধ্যমে পাসপোর্ট তৈরি করে দেওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ। সেই সূত্র ধরেই শিলিগুড়ি, গ্যাংটক-সহ একাধিক জায়গায় একযোগে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে সিবিআই-এর টিম। গ্যাংটকের পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্রের সিনিয়র সুপারিন্টেন্ডেন্ট গৌতমকুমার সাহাকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে সিবিআই। তার থেকে একাধিক এজেন্টের নাম উঠে এসেছে বলে খবর। উঠে এসেছে শিলিগুড়ি সংলগ্ন নকশালবাড়ির বরুণ সিং রাঠোরের নামও। সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে মোড়া প্রাসাদোপম অট্টালিকা। শনিবার সকাল থেকে ওই বাড়িতে হানা দিয়েছে সিবিআই টিম। বাড়ির সদর দরজা বন্ধ করে চলছে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব।পুজোর আগেই একাধিক দুর্নীতি মামলায় তৎপর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-ইডি। কখনও পুরসভাতে দুর্নীতি, আবার রেসনে দুর্নীতি! এবার খাস কলকাতায় পাসপোর্ট জালিয়াতির অভিযোগে তল্লাশিতে নেমেছে সিবিআই। কলকাতার রুবি, সল্টলেক ছাড়াও হাওড়ার একাধিক এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই।জানা গিয়েছে, শনিবার সকাল থেকেই উলুবেড়িয়ার মহিশালীতে শেখ সাহানুর নামে এক যুবকের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে সিবিআইয়ের ছয় সদস্যের একটি দল। পাশাপাশি ওই যুবকের বাড়ি ঘিরে রেখেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। জানা গিয়েছে, দার্জিলিং এবং শিলিগুড়িতেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বলে খবর। তাছাড়াও সপ্তাহের শেষে দেশে অন্তত ৫০ জায়গায় তল্লাশি চলছে বলে সিবিআইয়ের সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে।এদিকে, শনিবার সকালে হাওড়ার উলুবেড়িয়ার মহিশালীর বাসিন্দা জনৈক শেখ সাহানুরের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালালেও সাহানুরের জবাবে খুশি হতে পারেননি তদন্তকারীরা। তল্লাশি অভিযান শেষে ওই এদিকে, শনিবার সকালে হাওড়ার উলুবেড়িয়ার মহিশালীর বাসিন্দা জনৈক শেখ সাহানুরের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালালেও সাহানুরের জবাবে খুশি হতে পারেননি তদন্তকারীরা। তল্লাশি অভিযান শেষে ওই যুবককে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যান সিবিআই আধিকারিকরা।যুবককে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যান সিবিআই আধিকারিকরা।

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *