নিজস্ব সংবাদদাতা :- নবান্ন অভিযানে মৃত্যু হল আহত যুব নেতা ডিওয়াইএফআই কর্মী মইদুল ইসলাম মিদ্যার। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৩১, বেশ কয়েকদিন ধরেই তার চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। গত শুক্রবার নবান্ন অভিযানে পুলিশের লাঠিচার্জে গুরুতর জখম হন ওই যুবক। পুলিশের সাথে খন্ডযুদ্ধ হওয়াকালীন ওইদিনই লাঠির আঘাতে অসুস্থ হন মইদুল ইসলাম মিদ্যা। এরপর থেকেই তাঁর অবস্থার অবনতি হতে থাকে। পরে ১৩ তারিখ সকালে জানা যায় তার কিডনি ফেলিওর হয়েছে। পুলিসের লাঠির আঘাত পেশির উপর পড়ায়, পেশি ফেটে যায়, সেখান থেকে যে প্রোটিন বের হয়। এরপর ১৪ তারিখ আরও অবনতি ঘটে। কিন্তু আজ সকালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মইদুল। মইদুলের মৃত্যুতে হতভম্ব হয়ে পড়ে তার গোটা পরিবার। অন্যদিকে তার অকাল প্রয়াণে সুজন চক্রবর্তী বলেন, “এটা একটা খুন। বাঁকুড়া গ্রামের ছেলে চাকরি চাইতে এসেছিলেন। বুকে-পিঠে- ঘিরে মেরেছে। সরকার তার ইতরতার সীমা ছাড়িয়েছে। খুনি সরকার। মানুষের কথা শোনার মতো কোনও সুযোগই রাখে না এই সরকার”।