দেবরীনা মণ্ডল সাহা :- হাইকোর্টে স্বস্তি পেলেন অনুব্রত মণ্ডল। অভিযোগ ছিল, বোলপুর পুরসভায় বিল্ডিং প্ল্যান পাশ করানোর জন্য ‘অনুদান’ দিতে হত। সেই মামলায় নাম জড়িয়েছিল বীরভূম জেলার তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের। ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন মামলাকারীরা। কিন্তু এই মুহূর্তে সেই মামলায় হস্তক্ষেপ করল না কলকাতা হাইকোর্ট। বুধবার সেই মামলার শুনানির সময় সিবিআই তদন্তের দাবিকেও মান্যতা দেয়নি আদালত। পর্যাপ্ত নথি না থাকায় সিবিআই তদন্তের আর্জিও খারিজ করে দেয় আদালত। পর্যাপ্ত নথি না থাকায় এখনই মামলা শুনবে না হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ।
শুধু অনুব্রত নয়, স্বস্তি পেয়েছে বোলপুর পুরসভাও। অভিযোগ ছিল, বোলপুর পুরসভায় বিল্ডিং প্ল্যান পাশ করানোর জন্য দিতে হত ‘অনুদান’। সেই মামলায় নাম জড়িয়েছিল অনুব্রতর। ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন মামলাকারীরা। কিন্তু এই মুহূর্তে সেই মামলায় হস্তক্ষেপ করল না হাইকোর্ট। বুধবার ছিল সেই মামলার শুনানি। সিবিআই তদন্তের দাবিকেও এ দিন মান্যতা দেয়নি আদালত।
প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, এই মুহূর্তে পর্যাপ্ত নথি নেই। প্রয়োজনীয় নথির জন্য পুরসভার চেয়ারপার্সনের কাছে মামলাকারীদের আবেদন জানাতে হবে। পুরসভা থেকে নথি সংগ্রহ করতে হবে। তারপর প্রয়োজন হলে মামলাকারীরা ফের আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন। এমনই নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, এই মুহূর্তে পর্যাপ্ত নথি নেই। প্রয়োজনীয় নথির জন্য পুরসভার চেয়ারপার্সনের কাছে আবেদন জানাতে হবে মামলাকারীদের। পুরসভা থেকে নথি সংগ্রহ করতে হবে। তারপর প্রয়োজন হলে মামলাকারীরা ফের আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন। এমনই নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। মামলাকারীদের অভিযোগ, বোলপুর পুরসভার বর্তমান চেয়ারপার্সন পর্ণা ঘোষ এবং তাঁর স্বামী সুদীপ্ত ঘোষ অনুদান নিতেন। তবে সেই গোটা চক্রের মাথা হিসেবে বীরভূমের কেষ্টর নাম উল্লেখ করা হয়। পুরসভার নামে বিল ছাপিয়ে টাকা নেওয়া হত বলে দাবি করেছেন হাইকোর্টে মামলাকারীরা। অভিযোগ, কাটমানি না দেওয়া হলে বাড়ি তৈরির প্ল্যান দেওয়া হত না।