দেবরীনা মণ্ডল সাহা, কলকাতা :- রেশন দুর্নীতি মামলায় তদন্ত চালাচ্ছে ইডি। সিজিও কমপ্লেক্সে দফায় দফায় ডেকে পাঠানো হচ্ছে বিভিন্ন ব্যক্তিকে। কখনও প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের প্রাক্তন আপ্তসহায়ককে। কখনও মন্ত্রীর বাড়ির পরিচারককে। গতকালের পর আজও দুপুরে ইডির অফিসে হাজির মন্ত্রীর বাড়ির পরিচারক তথা কৃষি দফতরের অস্থায়ী চুক্তিভিত্তিক কর্মী রামস্বরূপ শর্মা। ইডির অফিস থেকে বেরিয়ে বিস্ফোরক দাবি করলেন তিনি। বললেন, অনেকদিন আগে ‘সাহেব’ অর্থাৎ, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নাম করে কয়েকজন তাঁকে দিয়ে সাদা কাগজে সই করিয়ে নিয়েছিলেন।শনিবার দুপুরে ইডি দপ্তরে যান রামস্বরূপ শর্মা। কিছুক্ষণ পর বেরিয়েও আসেন। সেখানে সাংবাদিকরা তাঁকে প্রশ্ন করলে প্রথমে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও পরে সমস্তই ফাঁস করেন। তিনি জানান, কেষ্টপুরে ফ্ল্যাট কেনার জন্য লকডাউনের আগে ‘সাহেব’ জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের থেকে ঋণ নিয়েছিলেন। তার মধ্যে ৫ লক্ষ টাকা শোধও করেছেন। বাকি টাকা মাসে মাসে শোধ করছেন। তবে সংস্থার বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।শনিবার দুপুরে ইডি দপ্তরে যান রামস্বরূপ শর্মা। কিছুক্ষণ পর বেরিয়েও আসেন। সেখানে সাংবাদিকরা তাঁকে প্রশ্ন করলে প্রথমে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও পরে সমস্তই ফাঁস করেন। তিনি জানান, কেষ্টপুরে ফ্ল্যাট কেনার জন্য লকডাউনের আগে ‘সাহেব’ জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের থেকে ঋণ নিয়েছিলেন। তার মধ্যে ৫ লক্ষ টাকা শোধও করেছেন। বাকি টাকা মাসে মাসে শোধ করছেন। তবে সংস্থার বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।উল্লেখ্য, এই পরিচারকের বিষয়ে একাধিক তথ্য ইডির তদন্তকারী অফিসারের হাতে উঠে এসেছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, তিনি একটি সংস্থার ডিরেক্টর ছিলেন, তাঁর নামে একটি ফ্ল্যাটও রয়েছে। সেই বিষয়ে প্রশ্ন করতেই রামস্বরূপ শর্মা জানালেন, “কোম্পানির ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। তবে আমার একটি ফ্ল্যাট আছে কেষ্টপুরে। আমি সাহেবের থেকে লকডাউনের আগে লোন নিয়ে এই ফ্ল্যাটটি করেছিলাম। তার মধ্যে ৫ লাখ টাকা শোধও করে দিয়েছি।”
Hindustan TV Bangla Bengali News Portal