ইন্দ্রজিত মল্লিক:- লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রী, যুবশ্রী, স্বাস্থ্যসাথী, বার্ধক্যভাতা ইত্যাদি নানাবিধ প্রকল্পে সুবিধা পাবেন এ রাজ্যবাসী তা আগেই ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। এই উপরিউক্ত প্রকল্পের প্রায় সব সুবিধা সেই মতো পাচ্ছেন সেই নিয়ে কোনও সন্দেহ না থাকলেও ‘স্বাস্থ্যসাথী’ থেকে ব্রাত্য থেকে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ সোনারগাছির। তাঁদের মতে ‘স্বাস্থ্যসাথী কার্ড’ থাকলেও হাসপাতালে সেই সুবিধা দিচ্ছে না।
স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের সুবিধা পাচ্ছে না নিয়ে অভিযোগ নতুন নয়। রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে এহেন অভিযোগ করেছে উপভোক্তারা। বেসরকারি হাসপাতালে গেলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নানা অজুয়াতে ফিরিয়ে দিচ্ছে। যদিও এরকম ঘটনা যাতে না হয় তার জন্য তদন্ত কমিশন তৈরি করেছিলো সরকার। কিন্তু যে কে সেই। সূত্রের খবর, দুর্বার সংগঠনের নেতাই নাকি স্বাস্থ্যসাথীর সুবিধার পায়নি। তাহলে প্রশ্ন, নেতাই যদি সরকারি সুবিধা পেতে ব্রাত্য থাকে তাহলে সাধারণরা কি পাচ্ছে। এই নিয়ে স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিককে ফোন করা হলে তিনি বলেন, “খোঁজ নিয়ে বলতে পারবো।”