দেবরীনা মণ্ডল সাহা :-কিশোরীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল দাদুর বিরুদ্ধে। একদিন নয়, দিনের পর দিন দাদু এই কুকর্ম চালাত বলে অভিযোগ। অসুস্থ হয়ে পড়ে মুখ খুলল নাতনি। তারপরেই গ্রেফতার করা হয় ওই প্রৌঢ়কে। ঘটনা উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ থানা এলাকার চাঁদা গ্রামে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, কয়েক বছর আগে নাবালিকার মায়ের মৃত্যু হয়। এর পর সে ও তার বোনকে দাদুর কাছে পাঠিয়ে দেন বাবা। এরপর থেকে দাদুর কাছেই থাকত ১৪ বছরের কিশোরী ও তাঁর বোন। অভিযোগ, কিশোরীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিনের পর দিন ধর্ষণ করতেন অভিযুক্ত দাদু। এমনকী সেকথা কাউকে জানালে বাড়ি থেকে বার করে দেওয়া ও প্রাণনাশের হুমকি দিতেন তিনি। যার জেরে ঘটনার কথা কাউকে বলেনি নাতনি। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, রবিবার হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন নাবালিকা। স্থানীয় মহিলারা তাঁর কাছে গেলে কিশোরী ঘটনার কথা জানান। এর পরই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। থানায় গিয়ে দাদুর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করে কিশোরী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে বনগাঁ থানার পুলিশ।প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, কিশোরীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিনের পর দিন ধর্ষণ করতেন অভিযুক্ত দাদু। এমনকী সে কথা কাউকে জানালে বাড়ি থেকে বার করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দিতেন। এমনকী প্রাণনাশের হুমকি দিতেন। তাই ভয়ে ঘটনার কথা কাউকে বলেনি নাতনি। রবিবার হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে ওই নাবালিকা। তখন স্থানীয় মহিলাদের কাছে সমস্ত খুলে বলে সে। দাদুর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ জানাজানি হতেই গোটা এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। এরপরেই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। থানায় গিয়ে দাদুর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করে কিশোরী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে বনগাঁ থানার পুলিশ। নির্যাতিতা কিশোরীকে বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে চিকিৎসা চলছে তাঁর।