প্রসেনজিৎ ধর, কলকাতা :-‘বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’ থেকে বিভিন্ন সরকারি পরিষেবার পাওয়ার জন্য নাগরিকদের সহায়তা করা হয়। পরিষেবা প্রদানে ই-ওয়ালেটের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনে অল্প সময়ের মধ্যেই ১,০০০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। নিজের এক্স হ্যান্ডলে ‘বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’গুলির সাফল্যের কথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার সোশাল মিডিয়া পোস্টে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই সেই সুখবর জানিয়েছেন। বাংলা সহায়তা কেন্দ্রে বিভিন্ন পরিষেবায় ই-ওয়ালেটের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা পেরিয়েছে খুব কম সময়ের মধ্যে। মুখ্যমন্ত্রীর ব্যাখ্যা, এই পরিসংখ্যানই প্রমাণ করে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের উপর বেশ নির্ভরশীল বাংলার আমজনতা। বাংলা সহায়তা কেন্দ্রে বিভিন্ন পরিষেবায় ই-ওয়ালেটের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা পেরিয়েছে খুব কম সময়ের মধ্যে। মুখ্যমন্ত্রীর ব্যাখ্যা, এই পরিসংখ্যানই প্রমাণ করে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের উপর বেশ নির্ভরশীল বাংলার আমজনতা।বাংলা সহায়তা কেন্দ্রগুলিতে সাধারণত বিভিন্ন সরকারি সার্টিফিকেট দেওয়ানেওয়ার কাজ হয়। স্কলারশিপ থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য, আবাসন-সহ বিভিন্ন খাতে পরিষেবা দেওয়া হয়। প্রতিদিন প্রায় হাজার নাগরিক এই সহায়তা পান। এর বিনিময়ে নিয়মমতো ফি নেন কর্মীরা। তা যায় সরকারি কোষাগারে। পরিসংখ্যান বলছে, খুব কম সময়ের মধ্যে সেই লেনদেনের পরিমাণ ছাড়িয়েছে এক হাজার কোটি টাকা। টুইটে এদিন মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “এই উদ্যোগ নাগরিকদের ক্ষমতায়ন করছে, পরিষেবার নাগাল আরও মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে এবং সর্বজনীন প্রশাসনের লক্ষ্যে এক বড় পদক্ষেপ।”রাজ্যের প্রায় ৩৭০০-র বেশি BSK কেন্দ্র-তে এখন প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ডিজিটাল পরিষেবা গ্রহণ করছেন। BSK-র সঙ্গে যুক্ত সমস্ত অপারেটর ও সহায়ক কর্মীদের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “তাঁদের ঐকান্তিক পরিশ্রমের ফলেই আজকের এই ঐতিহাসিক অর্জন। সকলকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।”রাজ্য সরকারের এক শীর্ষ আধিকারিক সূত্রে খবর, এই সাফল্যের পর BSK প্রকল্প আরও সম্প্রসারিত করার পরিকল্পনা চলছে। পরবর্তী ধাপে গ্রামীণ অঞ্চলে আরও গভীরে পৌঁছনো ও পরিষেবার পরিধি বাড়ানোর দিকে নজর দেবে নবান্ন।
Hindustan TV Bangla Bengali News Portal