Breaking News

সিইও দফতরের সামনে তৃণমূলপন্থী বিএলও সংগঠনের তুমুল বিক্ষোভ!

নিজস্ব সংবাদদাতা :- সিইও দফতরের সামনে তুমুল বিক্ষোভ। বিশাল জমায়েত তৃণমূলপন্থী বিএলও সংগঠনের। দেখা করতেই হবে সিইও-কে এই দাবিকে সামনে রেখে উঠতে থাকে স্লোগান। বাধা পেতেই পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক ধস্তাধস্তিও শুরু হয়ে যায় বিক্ষোভকারীদের। রাস্তাতেও বসে পড়েন একাধিক বিএলও। ক্ষোভের সঙ্গেই একজন বলে উঠলেন, সকাল থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে রয়েছি। অনেকবার অনুরোধ করছি। কিন্তু কোনওকিছুই হচ্ছে না। সিইও-র সঙ্গে দেখা না করে আমরা এখান থেকে উঠছি না।অন্যদিকে, এদিনই দিল্লির নিয়োগ করা ১৩ জন রোল অবজার্ভারের সঙ্গে বেঙ্গল চেম্বারে একপ্রস্থ বৈঠক করেন সিইও মনোজ আগরওয়াল| সেই মিটিং শেষ হতেই তাঁর গাড়ি ঘিরে স্লোগান দিতে শুরু করেন বিএলওরা। যদিও শেষ পর্যন্ত পুলিশের ঘেরাটোপে তিনি বেঙ্গল চেম্বার থেকে সিইও দফতরে পৌঁছন।অন্যদিকে, এদিনই দিল্লির নিয়োগ করা ১৩ জন রোল অবজার্ভারের সঙ্গে বেঙ্গল চেম্বারে একপ্রস্থ বৈঠক করেন সিইও মনোজ আগরওয়াল | সেই মিটিং শেষ হতেই তাঁর গাড়ি ঘিরে স্লোগান দিতে শুরু করেন বিএলও-রা। যদিও শেষ পর্যন্ত পুলিশের ঘেরাটোপে তিনি বেঙ্গল চেম্বার থেকে সিইও দফতরে পৌঁছন।সিইও-কে দেখা করতেই হবে, মৃত বিএলও-দের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে, এই দাবিকে সামনে রেখে এদিন বিশেষ কর্মসূচি করেন বিএলও-রা। সিইও দফতরের সামনে বাধা পেতেই পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক ধস্তাধস্তিও শুরু হয়ে যায় বিক্ষোভকারীদের। রাস্তাতেও বসে পড়েন একাধিক বিএলও। তাঁদের কথা হচ্ছে, সকাল থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে অনেকবার অনুরোধ জানিয়েও কোনও উত্তর নেই কমিশনের। কাজেই সিইও-র সঙ্গে দেখা না করে তাঁরা এখান থেকে উঠবেন না।বিগত কয়েকদিনে রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে পরপর এসেছে বিএলও-দের মৃত্যুর খবর। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ সর্বত্রই দেখা গিয়েছে একই ছবি। পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থেকে জলপাইগুড়ির মালবাজার, সব জায়গা থেকেই এসেছে বিএলও-দের মৃত্যুর খবর। জুড়ে গিয়েছে এসআইআর তত্ত্ব। পেশায় অঙ্গনওয়ারি কর্মী শান্তিমুনি ওরাওের মৃত্যুর পরেও রাজনৈতিক মহলে উত্তেজনার পারদ ভালই চড়েছিল। স্বামী সুখু এক্কার দাবি, এসআইআরের কাজ নিয়ে কিছুদিন ধরেই তাঁর স্ত্রী মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। তা থেকেই তিনি আত্মহননের পথ বেছে নেন। ইতিমধ্যেই তিনি মালবাজার থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করেছেন। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে দিঘা প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক জাকির হোসেনের। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, স্কুলের কাজের পাশাপাশি এসআইআরের বাড়তি দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে মানসিক ও শারীরিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন ওই বিএলও|

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *