Breaking News

এবার পরকীয়া বিতর্কে নাম জড়াল বৈশাখীর স্বামী মনোজিৎ-এর?যদিও পরকীয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন বান্ধবীকে উত্যক্ত করতেন বিনোদ নার্সিংহানি, প্রতিবাদ করায় আমাকেই মারধর!

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা :- ফের খবরের শিরোনামে বৈশাখী বন্দোপাধ্যায় | এবার স্বামী মনোজিৎ-এর জন্য | নিউ আলিপুরের বাসিন্দা ইন্দ্রাণী দাস রক্ষিত যিনি বিদেশে বসবাস করতেন | লকডাউনের সময় কলকাতায় এসে আটকে যান | তারপর কয়েকজন পুরুষের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব জন্মায় | সেই বন্ধুত্বের তালিকায় মনোজিৎ মণ্ডলেরও নাম আছে | এলাকার বাসিন্দা সূত্রে খবর গত মার্চ মাসে মনোজিৎ ও বিনোদের একটা বচসা হয় যার মূল কারণ এই ইন্দ্রাণী | মনোজিৎ ও বান্ধবী ইন্দ্রাণী বন্ধুত্বের সম্পর্কের মাঝে দ্বিতীয় ব্যক্তি বিনোদ নার্সিংহানি প্রবেশ করায় বচসা| আর বচসার জেরেই সংঘর্ষ হয় মনোজিৎ ও বিনোদের |শেষে ইন্দ্রাণী দাস রক্ষিত থানায় অভিযোগ করেন বিনোদ নার্সিংহানির বিরুদ্ধে|

এই বিষয়ে বৈশাখীর স্বামী মনোজিৎ মণ্ডল বলেন,ইন্দ্রাণীর সাথে আমার কোনও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বা পরকীয়ার সম্পর্ক না আমি ও ইন্দ্রাণী খুব ভালো বন্ধু | এমনকি এই সম্পর্ক বেশ কয়েক বছরের|বান্ধবী ইন্দ্রাণীর সঙ্গে এই বন্ধুত্ব আমার সরকারি স্বীকৃতপ্রাপ্ত স্ত্রী বৈশাখী ব্যানার্জিও জানেন |অভিযোগ বৈশাখীর স্বামী এবং তার এক মহিলা বান্ধবী মিলে আলিপুরের বাসিন্দা বিনোদ নাসিংহানি নামে এক পৌড়াকে মারধর করেন | জানা গেছে,আলিপুরের বাসিন্দা বিনোদের সঙ্গে ওই মহিলার বন্ধুত্বের সম্পর্ক হয়,তা মনোজিৎ জানতে পারে সেই নিয়েই বচসা আর বচসার জেরেই মারধর করা হয় বিনোদবাবুকে | বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়ের স্বামী মনোজিৎবাবুর সাথেও ওই মহিলার ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিল, তা সত্ত্বেও বিনোদের সঙ্গে ওই মহিলা বন্ধুত্বের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ায় এই মারধরের ঘটনা ঘটে | এই বিষয়ে মনোজিৎ-এর সরকারি স্বীকৃতপ্রাপ্ত স্ত্রী বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়কে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এই বিষয়ে কিছু বলবো না,এই বলে ফোন কেটে দেন| যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করে মনোজিৎ মন্ডল বলেন আমার বান্ধবীকে উত্যক্ত করতেন বিনোদ নার্সিংহানি | আমি প্রতিবাদ করলে আমাকেই ব্যাপক মারধর করা হয় | আমার বান্ধবী থানায় অভিযোগ করেন,সেই অভিযোগের চার্জশিট হয় | এই বিষয়ে বিনোদ নার্সিংহানির সাথে যোগাযোগ করা হলে উনি বলেন এই বিষয়ে আমি কিছু বলবো না যা বলার আমার আইনজীবী বলবেন |

Spread the love

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *