প্রসেনজিৎ ধর, কলকাতা :- সোমবার সকালে দক্ষিণ কলকাতার দক্ষিণাপনের এক তলায় একটি শাড়ির দোকানে হঠাৎই আগুন ধরে যায়। আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে এসেছে দমকলের দু’টি ইঞ্জিন। কী কারণে আগুন লেগেছে, তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, শর্ট সার্কিট থেকেই এই আগুন লেগে থাকতে পারে। আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে এসেছে দমকলের দু’টি ইঞ্জিন। কী কারণে আগুন লেগেছে, তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, শর্ট সার্কিট থেকেই এই আগুন লেগে থাকতে পারে।সোমবার সবেমাত্র ভিড় জমাতে শুরু করেন ক্রেতারা। সেই সময় আচমকাই একতলায় শাড়ির দোকানে আগুন দেখতে পাওয়া যায়। মুহূর্তের মধ্যে কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় দক্ষিণাপন। দক্ষিণাপনে প্রতিটি দোকান একে অপরের লাগোয়া। আর প্রত্যেকটি দোকানে মূলত পোশাক, শাড়ি রয়েছে। তাই আগুন ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা প্রবল। সে কারণে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন ব্যবসায়ীরা। আতঙ্কিত ক্রেতারাও। দক্ষিণাপন ছেড়ে বেরনোর জন্য কার্যত হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়।সঙ্গে সঙ্গে দমকলের ২টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয়। সোমবার দুপুর ২টো নাগাদ অবশ্য দমকলের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে।
তবে দোকানের ভেতরে দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা ছিল। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন পার্শ্ববর্তী দোকানদাররা। দমকল এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনায় অনেকটা স্বস্তিতে শপিং কমপ্লেক্সে অন্যান্য ব্যবসায়ীরা। আগুন ছড়িয়ে গেলে প্রচুর টাকার ক্ষয়ক্ষতি হতে পারতো বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, “দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ দেখলাম ওই শাড়ির দোকানে আগুন ধরে গিয়েছে। কীভাবে আগুন ধরেছে সঠিক বলতে পারব না। তবে আমরা খুব আতঙ্কের মধ্যে পড়ে যাই।”প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, এসি থেকে শর্ট সার্কিটের ফলে অগ্নিকাণ্ড। তবে আগুন লাগার অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।