নিজস্ব সংবাদদাতা :-একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে যোগ দিতে গিয়েছিলেন চারজন PHD স্কলার| বাংলার তিন জন সহ নেপালের কাঠমান্ডুতে আটকে পড়েছেন চার ছাত্রছাত্রী। সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে নেপাল। আন্দোলনের চাপে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন কেপি শর্মা ওলি। একাধিক নেতা, মন্ত্রী, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর ঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিপর্যস্ত নেপালের সাধারণ জনজীবন।জানা যায়, গত ৫ সেপ্টেম্বর নেপালের কাঠমান্ডুতে যান ওই তিনজন গবেষক। তাঁদের নাম মণিহার তালুকদার, সৌভিক চক্রবর্তী এবং ময়ূখ ভট্টাচার্য। আগরতলার যে গবেষক আটকে রয়েছেন তাঁর নাম স্বপ্নজিৎ চৌধুরী। চারজনই পিএইচডি স্কলার। ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও তার প্রভাব’ সম্পর্কিত বিশ্ব কংগ্রেস এ যোগ দিতে তাঁরা সেখানে যান। গত ৮ সেপ্টেম্বর সেই সম্মেলন শেষ হয়। পরিবারের তরফে জানা গিয়েছে, গত ৯ সেপ্টেম্বর বাড়ি ফেরার কথা ছিল তাঁদের। একেবারে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয় প্রতিবেশী দেশে। ফলে আর নেপাল ছেড়ে বেরনো হয় না বাংলা এবং আগরতলার চার গবেষকের। কাঠমান্ডুর পশুপতি নাথ মন্দিরের কাছে একটি হোটেলে আটকে রয়েছেন তাঁরা। বারোবিশার ছাত্রীর বাবা প্রসেনজিৎ তালুকদার বলেন, “আমরা খুব উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছি। জেলা পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি। পুলিশ প্রশাসন সবরকম সহযোগিতা করছে।”খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বর্তমান উত্তরবঙ্গে রয়েছেন। সেখান থেকে সীমান্ত এবং নেপালের পরিস্থিতির উপর নজর রাখছেন।
Hindustan TV Bangla Bengali News Portal